Wednesday, May 13, 2020

রাজ‍্যে পরিবর্তনের প্রতিষ্ঠা দিবসে কি বললেন মমতা




রাজ‍্যে পরিবর্তনের প্রতিষ্ঠা দিবসে কি বললেন মমতা





"আজ ঐতিহাসিক ১৩ই মে। ২০১১ সালে এই দিনে দীর্ঘ ৩৪ বছরের সরকারের অবসান ঘটিয়ে বাংলার মানুষ পরিবর্তনের পক্ষে রায় দেন। গত নয় বছর ধরে আমরা বাংলার মা, মাটি, মানুষের উন্নয়নে ব্রতী ছিলাম, এবং আগামীদিনেও রাজ্যের অগ্রগতির জন্য সবরকম পদক্ষেপ নেব - এটাই আমাদের অঙ্গীকার।"



Tuesday, May 12, 2020

পরিযায়ীদের সমস্যা ও স্বাস্থ্য ও খাদ্যের সমস্যা দূর করার আর্জি রাজ‍্যপালের।




পরিযায়ীদের সমস্যা ও স্বাস্থ্য ও খাদ্যের সমস্যা দূর করার আর্জি রাজ‍্যপালের।





করোনা আবহে বেসামাল দেশ থেকে গোটা বিশ্ব। পশ্চিমবঙ্গ রাজ‍্য ও তার ব‍্যতিক্রম নয়।এই মুহূর্তে বিভিন্ন রাজ‍্য থেকে পরিযায়ী শ্রমিকরা বাড়ি ফিরছে। তাদের স্বাস্থ‍্য পরীক্ষা করা, কোয়ারেনটাইনে রাখা, খাদ‍্য,পানীয়,চিকিৎসা পরিষেবা দিতে একাধীক ব‍্যবস্থা নিয়েছে রাজ‍্য সরকার। এই পরিস্থিতিতে তাদের যথাযথ পরিশেবা প্রদানের আর্জি জানালেন রাজ‍্যপাল জগদীশ ধনকর। সবরকম অতীত ভুলে মানুষের দুর্দশা প্রশমিত করতে সচেষ্ট থাকতে অনুরোধ করেন তিনি। তিনি ট‍্যুইট করে জানান,--

"এখন পরিযায়ীদের সমস্যা ও স্বাস্থ্য ও খাদ্যের সমস্যাগুলির মোকাবেলায় এগিয়ে যাওয়ার সময়
সকলকে অতীত ভুলে গিয়ে মানুষের দুর্দশা প্রশমিত করতে সচেষ্ট থাকতে অনুরোধ করছি
আসুন আমরা কেবল কোভিড -19 এর বিরুদ্ধে যুদ্ধে মনোনিবেশ করে একটি নতুন সূচনা করি।
এই সুযোগ হারালে সর্বনাশ হয়ে যাবে।"


তবে রাজ‍্য সরকার রাজ‍্যপালের এই বার্তাকে কিচোখে দেখবে সেটাই দেখার বিষয়।


Monday, May 11, 2020

১২ ই মে থেকে চলবে ১৫ জোড়া বিশেষ ট্রেন





১২ ই মে থেকে চলবে ১৫ জোড়া বিশেষ ট্রেন






2020 সালের 12 ই মে থেকে প্রাথমিকভাবে 15 জোড়া ট্রেন (30 রিটার্ন ট্রাভেল) দিয়ে যাত্রী ট্রেনের ক্রম পুনরায় চালু করার পরিকল্পনা করছে ভারতীয় রেলপথ। এই ট্রেনগুলি দিল্লিগড়, আগরতলা, হাওড়া, পাটনা, বিলাসপুর, রাঁচি, ভুবনেশ্বর, সেকান্দারবাদ, বেঙ্গালুরু, চেন্নাই, তিরুবনন্তপুরম, মদগাঁও, মুম্বই মধ্য, আহমেদাবাদ এবং জম্মু তবির সংযোগকারী নয়াদিল্লি স্টেশন থেকে বিশেষ ট্রেন হিসাবে চালানো হবে।

এরপরে, ভারতীয় রেলপথ COVID-19 কেয়ার সেন্টারগুলিতে 20,000 কোচ সংরক্ষণ করার পরে এবং "শ্রমিক স্পেশাল" হিসাবে প্রতিদিন 300 টি ট্রেন চলাচল করতে সক্ষম পর্যাপ্ত সংখ্যক কোচ সংরক্ষণের পরে উপলব্ধ নতুন কোচগুলির ভিত্তিতে নতুন রুটে আরও বিশেষ পরিষেবা শুরু করবে বলে জানিয়েছে রেল মন্ত্রক।

এই ট্রেনগুলিতে সংরক্ষণের জন্য বুকিং 11 ই মে বেলা 4 টা থেকে শুরু হবে এবং কেবল আইআরসিটিসি ওয়েবসাইটে (https://www.irctc.co.in/) পাওয়া যাবে। রেল স্টেশনগুলিতে টিকিট বুকিং কাউন্টারগুলি বন্ধ থাকবে এবং কোনও কাউন্টার টিকিট (প্ল্যাটফর্মের টিকিট সহ) জারি করা হবে না। কেবল বৈধ কনফার্ম টিকিটযুক্ত যাত্রীদের রেলস্টেশনগুলিতে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে। যাত্রীদের জন্য  মুখের মাস্ক পরা এবং স্ক্রিনিং করা বাধ্যতামূলক হবে এবং কেবলমাত্র উপসর্গহীন যাত্রীদের ট্রেনে উঠতে দেওয়া হবে। ট্রেনের সময়সূচি সহ আরও বিশদ যথাযথভাবে পৃথকভাবে জারি করা হবে বলে জানিয়েছে রেল মন্ত্রক।




Friday, May 8, 2020

ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত ১৭ ঘুমন্ত পরিযায়ী শ্রমিক




ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত ১৭ ঘুমন্ত পরিযায়ী শ্রমিক



করোনার আতঙ্কে ওষ্ঠাগত প্রাণ। রোজগার বন্ধ। লকডাউনের জেরে পেটেও টান পড়েছে। তাই ট্রেন বা অন্যান্য যানবাহন অচলকে উপেক্ষা করে ট্রেন লাইন ধরে হাঁটতে হাঁটতে ঘরমুখী হয়েছিলেন বেশ কয়েকজন পরিযায়ী শ্রমিক।কিন্তু তাদের ঘরে ফেরা আর হল না। তীব্র ক্লান্ত ও অবসন্ন হয়ে তারা রেল লাইন এর ওপর ঘুমিয়ে পড়েন। কিন্তু ওই লাইনের ওপর দিয়ে চলে আসে মালগাড়ি।তারপর ঘটে যায় সেই মর্মান্তিক ঘটনা।

 রেললাইনের উপর শুয়ে থাকা পরিযায়ী শ্রমিকদের উপর দিয়ে চলে যায় ট্রেন ৷ মর্মান্তিক ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে ১৭ জনের ৷ জানা গিয়েছে, শুক্রবার সকাল ৬:৩০ নাগাদ জালনা ঔরঙ্গাবাদ রেলওয়ে লাইনের উপর দুর্ঘটনাটি ঘটে ৷ ঘুমিয়ে থাকা ১৫জন পরিযায়ী শ্রমিকের ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়েছে ৷
গুরুতর আহত হয়েছে বেশ কয়েকজন । সকলে একটি প্রাইভেট সংস্থায় কাজ করতেন ৷ এদিন তারা MIDC ঔরাঙ্গাবাদ যাচ্ছিলেন ৷ সারাদিন যাত্রা করার পর রাতে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য রেল লাইনের উপর ঘুমোচ্ছিলেন ৷ আধিকারিকরা জানিয়েছেন মালগাড়ি ওই ট্র্যাকের উপর দিয়ে যাওয়ায় দুর্ঘটনাটি ঘটেছে ৷


Wednesday, May 6, 2020

ভাইরাস থেকে মুক্তি পেতে কিভাবে বাড়াবেন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা



ভাইরাস থেকে মুক্তি পেতে কিভাবে বাড়াবেন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা



আমরা সবাই জানি, সাস্থ‍্য‌ই সম্পদ। আর সাস্থ‍্য হানি মানে বাড়ে দুশ্চিন্তা এব‌ং কমে যায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। ফলে যখন তখন বিভিন্ন ধরনের রোগ দেখা দেয়। বিভিন্ন ধরনের রোগ স‌ংক্রমনের কারণ অনেকে আবার বুঝতে পারেন না।

নিজের প্রতি যত্নশীল হলে, অনেক ধরনের বিপদ  থেকে বাঁচা সম্ভব। শরীরে সঠিক পরিমাণে পুষ্টির অভাব হলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। আপনি যদি প্রায়ই অসুখে ভোগেন তবে বুঝতে হবে আপনার দে’হে প্রোটিন, জিংক, ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন-ই সহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদানের ঘাটতি দেখা দিয়েছে।

শরীরে পুষ্টির অভাব থাকলে বেশ কিছু কিছু লক্ষণের দ্বারা তা প্রকাশ পায়। সেই লক্ষণগুলি হল.......



শিশুদের লক্ষণ:

১. এক বছরের মধ্যে চার বা তার চেয়ে বেশী বার কানে ইনফেকশন হওয়া।
২. এক বছরের মধ্যে দুই বা তার চেয়ে বেশী বার সাইনাসের সমস্যা হওয়া।
৩. দু মাস বা তার বেশী সময় অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার পরও কাজ না করা।
৪. এক বছরের মধ্যে দুই বা তার বেশী বার নিউমোনিয়া হওয়া।
৫. বার বার চামড়ার গভীরে বা দেহের ভেতরে ক্ষত বা পুঁজ জমা।
৬. শিশুর ওজন এবং শারীরিক বৃদ্ধি সঠিকভাবে না হওয়া।
৭. মুখের ঘা বা ত্বকের ছত্রাক ঘটিত রোগ সহজে ভালো না হওয়া।
৮. জীবানু ঘটিত রোগ থেকে মুক্তির জন্য বার বার অ্যান্টিবায়োটিক ইনজেকশন নেওয়ার দরকার হয়।



বড়দের লক্ষণ

১. এক বছরের মধ্যে চার বা তার চেয়ে বেশী বার কানে ইনফেকশন হওয়া।
২. এক বছরের মধ্যে দুই বা তার চেয়ে বেশী বার সাইনাসের সমস্যা হওয়া।
৩. প্রতি বছর অন্তত একবার নিউমোনিয়া হওয়া।

৪. দীর্ঘদিন ধরে ডায়রিয়া এবং ওজন কমে যাওয়া।
৫. বার বার ভাইরাসের আক্রান্ত যেমন সর্দিকাশি, হার্পিস ইত্যাদি।
৬. রোগ থেকে মুক্তির জন্য বার বার অ্যান্টিবায়োটিক ইনজেকশন প্রয়োগের প্রয়োজন হওয়া।
৭. বার বার চামড়ার গভীরে বা দেহের ভেতরে ক্ষত বা পুঁজ জমা।
৮. মুখের ঘা, ত্বক বা অন্যান্য স্থানের ছত্রাক ঘটিত রোগ সহজে ভালো না হওয়া

এছাড়া ও আর‌ও কিছু কারণ রয়েছে। এগুলোর মধ্যে যে কোন দুটি বা তার বেশী লক্ষণ দেখতে পেলে দেরী না করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হ‌ওয়া দরকার। আসলে আমাদের অসুস্থ হওয়ার মূল কারণ, সঠিক পরিমাণে পুষ্টির অভাব। আর, এই পুষ্টির অভাব বা ঘাটতি হয় মূলত সঠিক খাদ্যাভ্যাস না থাকলে।


রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যেভাবে বাড়াবেন –


১) প্রোটিন যুক্ত খাবার খাওয়া খুবই প্রয়োজন। প্রোটিন আমাদের দেহের বিভিন্ন ঘাটতি পূরণ করে। বিভিন্ন রোগ আটকাতে প্রোটিনের জুড়ি নেই। শরীরের অভ্যন্তরীণ শক্তি বাড়াতেও প্রোটিন বেশ কার্যকরী। ডিম, মুরগীর মাংস, সামুদ্রিক মাছ ও বিভিন্ন প্রকার ডালে রয়েছে ভালো মানের প্রোটিন। তাই আপনার দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন সমন্বিত খাদ্য রাখুন।
২) ভিটামিন সি দেহের ইমিউন সিস্টেম বাড়াতে বেশ কার্যকরী। এটি মানব শরীরের জন্য অনেক জরুরি একটি মাইক্রো নিউট্রিয়েন্ট। যা আমাদের দাতেঁর গোঁড়া শক্ত করতে, ত্বক উজ্জ্বল করতে ও চুলের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। ভিটামিন সি-তে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে। যা ত্বকের বলিরেখা দূর করতে ও বয়সের ছাপ লুকাতে সাহায্য করে।

৩) জিঙ্ক  শ্বেত রক্তকণিকার ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। শ্বেত রক্তকণিকার ক্ষমতা হ্রাস পেলে দেহের ইমিউন সিস্টেমে কমে যায়। দৈনিক খাদ্যতালিকায় কাঠ বাদাম, চীনাবাদাম, কাজু বাদাম, শিমের বিচি, দুধ, মাখন ও পনির রাখলে জিঙ্কের অভাব পূরণ হয়।


৪) ভিটামিন বি-১২ দ্রুত রোগ থেকে মুক্তি পেতে ভিটামিন বি-১২ বেশ কার্যকরি। এর পাশাপাশি এটি রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও সহায়তা করে। দুগ্ধজাত খাদ্যে ও ডিমের কুসুমে প্রচুর পরিমাণে ভিতামিন বি-১২ রয়েছে।

৫) সামান্য ব্যায়াম, যোগাসন ও ধ্যানের মাধ্যমেও ইমিউন সিস্টেম বৃদ্ধি পায়। ব্যায়াম করতে না পারলে রোজ ৪০-৪৫ মিনিট হাঁটার চেষ্টা করুন। এতেও আপনার রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।

তাছাড়া নিয়মিত পুষ্টিকর খাদ্যগ্রহণ, পরিমিত ঘুম মানসিক প্রশান্তি বয়ে আনবে আপনার জন্য। মনে রাখবেন সুস্থ থাকার জন্য হাসিখুশি থাকাটা অত্যন্ত জরুরি। তাই সুষম খাদ্য গ্রহণ ও মানসিক চাপ এড়িয়ে বাড়িয়ে ফেলুন আপনার দেহের ইমিউন সিস্টেম বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।

Monday, May 4, 2020

দেশের মধ্যে মৃত‍্যুর হার বেশি পশ্চিমবঙ্গে:কেন্দ্রীয় দল

দেশের মধ্যে মৃত‍্যুর হার বেশি পশ্চিমবঙ্গে: কেন্দ্রীয় প্রতিনিধী দল





দেশে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ‍্যা।

 আর সেই সংখ্যা অনুযায়ী এবার বদলে গেছে রাজ্যের রেড জোন, অরেঞ্জ জোন ও গ্রিন জোন অন্তর্ভুক্ত এলাকা। এক ধাক্কায় রাজ্যে বেড়ে গেছে ৬টি রেড জোন। রেড জোনের তালিকায় রাজ্যের মোট ১০ টি জেলা।

আর এর‌ই মধ‍্যে রাজ‍্যের অশ্বস্থি বাড়িয়ে দিল কেন্দ্রীয় প্রতিনিধী দল। তাদের দেওয়া এক রিপোর্টে জানানো হয় দেশের মধ্যে করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত‍্যুর হার সবচেয়ে বেশি পশ্চিমবঙ্গে। মৃত‍্যু্র হার ১২.৮%। সেই সঙ্গে তারা আর‌ও বলেন, এরাজ‍্যে করোনা পরীক্ষার হার‌ও তুলনামূলক কম। এছাড়া পরিকাঠামো, সতর্কতা সহ আরো বিভিন্ন বিষয় নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন তারা। গত ২৪ ঘন্টায় দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত‍্যু হয়েছে ৮৩ জন। আর তার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে শুধু মৃত‍্যু হয়েছে ১১ জনের। রাজ‍্যে মোট মৃত‍্যু ৬১। আবার ২৪ রাজ‍্যে আক্রান্তের সংখ‍্যা বেড়েছে ৬১ জন। রাজ‍্যে মোট আক্রান্ত ১২৫৯। সুস্থ হয়েছেন ২১৮ জন।

আর নিয়ে শুরু হয়েছে তৃণমূল এবং বিজেপির মধ‍্যে রাজনৈতিক তর্জা। এমন মহামারির সময়েও অভিযোগ এবং পাল্টা অভিযোগ নিয়ে সরগরম রাজ‍্য রাজনীতি।

Friday, May 1, 2020

রাজ‍্যে রেড জোন বেড়ে চার থেকে দশ:কেন্দ্র



রাজ‍্যে রেড জোন বেড়ে চার থেকে দশ:কেন্দ্র

West Bengal



দেশে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ‍্যা।

 আর সেই সংখ্যা অনুযায়ী এবার বদলে গেল রাজ্যের রেড জোন, অরেঞ্জ জোন ও গ্রিন জোন অন্তর্ভুক্ত এলাকা। এক ধাক্কায় রাজ্যে বেড়ে গেল ৬টি রেড জোন। রেড জোনের তালিকায় এলো রাজ্যের মোট ১০ টি জেলা। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব প্রতিটি রাজ্যকে নতুন করে রেড, অরেঞ্জ ও গ্রিন জোনের তালিকা পাঠায়। আর সেই তালিকা অনুযায়ী পশ্চিমবঙ্গে দশটি জেলা হল রেড জোন , ৫ টি জেলা অরেঞ্জ জোন আর ৮ টি জেলা গ্রিন জোন।আগেই কলকাতা, হাওড়া, উত্তর ২৪ পরগণা ও পূর্ব মেদিনীপুরকে রেড জোন ঘোষনা করা হয়েছিল। আর এবার এই তালিকায় যুক্ত হল আরও ৬ টি জেলা।



কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিবের দেওয়া চিঠিতে  বলা হয়েছে, প্রতি সপ্তাহে কেন্দ্র সরকার সংক্রমণের হার, সংক্রমণের সংখ্যা দ্বিগুণ হওয়ার হার, কতজন ব্যক্তি সংক্রমিতদের সংস্পর্শে আসছেন তার নিরিখে বিচার বিশ্লেষণ করে এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে।


কেন্দ্র সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়, আগের ৪  রেড জোন জেলা এখনো পর্যন্ত রেড জোন থেকে মুক্ত হতে পারেনি। এবার  সেই তালিকায় যুক্ত হলো দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পশ্চিম মেদিনীপুর, দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি ও মালদহ। অর্থাৎ দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গেরও আরও চারটি জেলা রেড জোনের অন্তর্ভুক্ত হলো। এছাড়া অরেঞ্জ জোনে রয়েছে হুগলি, পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব বর্ধমান, নদীয়া, মুর্শিদাবাদ। গ্রীন জোনের তালিকায় জেলাগুলি হল ঝাড়গ্রাম, আলিপুরদুয়ার, পুরুলিয়া, দক্ষিণ দিনাজপুর, কোচবিহার, বীরভূম, বাঁকুড়া, উত্তর দিনাজপুর।


জোন ভিত্তিক জেলার তালিকা



কেন্দ্র সরকা্রের এই সিদ্ধান্তে যার পর নাই ক্ষুব্ধ রাজ‍্য সরকার। কেন রেড জোনের সংখ‍্যা বাড়িয়ে দশ করা হল সেই নিয়ে পুনরায় শুরু হয়েছে কেন্দ্র রাজ‍্য দ্বৈরথ।

আবার‌ও গৌরবময় সাফল্য স‌ঈফের। এবার সাফল্য সর্বভারতীর পরীক্ষায়।

 আবার‌ও গৌরবময় সাফল্য স‌ঈফের। এবার সাফল্য সর্বভারতীর পরীক্ষায়। এ যেন এক অনন‍্য নজির। একের পর এক সাফল‍্য।সেটা আবার নজর কাড়া সাফল‍্য সর্বভারতী...