Thursday, December 31, 2020

৩১ জানুয়ারী প্রাইমারী টেট।

 ৩১ জানুয়ারী প্রাইমারী টেট।



নতুন বছর ২০২১ এর ৩১ জানুয়ারী অনুষ্ঠিত হবে প্রাইমারী টেট পরীক্ষা। ৩১ ডিসেম্বর বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জানিয়ে দিল পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা দপ্তর।  এই বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী ৩১ জানুয়ারী বেলা ১ টা থেকে ৩টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত এই পরীক্ষা হবে এক‌ই দিনে সমগ্র রাজ্য জুড়ে।

Thursday, December 24, 2020

আপাতত স্কুল খুলছে না: শিক্ষামন্ত্রী

 আপাতত স্কুল খুলছে না: শিক্ষামন্ত্রী



করোনা মহামারি আবহে কেটে গেল প্রায় এক বছর। প্রায় নয় মাস ধরে বন্ধ স্কুল কলেজ। আর কয়েক দিন পর শেষ হয়ে যাবে ২০২০ সাল। শুরু হবে নতুন বছর। তবে নতুন বছরের শুরুতেও যে স্কুল খুলছে না তা স্পষ্ট করে দিলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়।

আপাতত রাজ্য স্কুল খুলছে না। আজ, বুধবারে রাজ্যের অবস্থান স্পষ্ট করে দিলেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেন " আপাতত স্কুল খোলার সম্ভাবনা নেই। যারা স্কুল খুলে ছিল তারাই ফের  স্কুল বন্ধ করে দিয়েছে।" শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় কথা থেকে স্পষ্ট নতুন বছরের শুরুতেও রাজ্যে স্কুল খোলার কোনো সম্ভবনা নেই। অবশ্য আগামী বছরের কবে থেকে শুরু হবে বিদ্যালয়ের পঠন পাঠন সে বিষয়েও কিছু স্পষ্ট করে বলেননি।

Wednesday, December 23, 2020

করোনার নতুন প্রজাতি, উদ্বিগ্ন ভারত

 করোনার নতুন প্রজাতি, উদ্বিগ্ন ভারত



করোনার নতুন প্রজাতি, উদ্বিগ্ন ভারত সহ অন্যান্য দেশ। স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্রিটেনে এক নতুন প্রজাতির করোনার হদিশ পাওয়া গেছে যার ভয়াবহতা মারাত্মক।এই ধরনের করোনার সংক্রমন ক্ষমতা ব্যাপক। এর জন্য ব্রিটেনে এক সপ্তাহ এর মধ্যে সংক্রমনের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে গেছে। তাছাড়া সবচেয়ে আতঙ্কের কথা হল করোনার ভ্যাকসিন যখন প্রায় দোরগড়ায় এসে গিয়েছিল ঠিক তখন‌ই এই নতুন প্রজাতির করোনা সব তালগোল পাকিয়ে দিল। এই নতুন প্রজাতির ভাইরাহকে কোনোভাবে আয়ত্বের মধ্যে আনতে পারছে না বিজ্ঞানীরা। ব্রিটেনে যে প্রথম পর্যায়ের ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ চলছে সেই ভ্যাকসিন এই ধরনের করোনা দমনে কাজ নাও করতে পারে বলে জানিয়েছেন তারা। তাই হয়তো সব হিসেব নিকেশ বন্ধ করে আবারো হয়তো বিজ্ঞানীদের নতুন করে ভ্যাকসিনের জন্য আবার কাজ শুরু করতে হতে পারে।তাই সব মিলিয়ে আবার‌ও একবার চরম অনিশ্চয়তার মুখোমুখি হতে পারে গোটা বিশ্ব। চীনের উহান থেকে সুপার সনিক গতিতে ছড়িয়ে পড়েছিল করোনা গোটা বিশ্ব জুড়ে। ঠিক এক‌ই ভাবে এই নতুন প্রজাতির করোনাও ছড়িয়ে পড়তে পারে সারা বিশ্বে।তাই আগে থেকেই সতর্ক হতে শুরু করেছে ভারত সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। এই ধরনের ভাইরাস যাতে না ছড়াতে পারে তার জন্য ফ্রান্স,জার্মানী,ইতালির মতো দেশগুলি ব্রিটেনের সঙ্গে উড়ান চলাচল বন্ধ রেখেছে।ভারত‌ও আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্রিটেনের সঙ্গে উড়ান চলাচল বন্ধ করার কথা জনিয়েছে। এমনকি বন্দর এলাকায় অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে বলে জানিয়েছে।

Tuesday, December 22, 2020

১৬,৫০০ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ ২৩ ডিসেম্বর: মুখ্যমন্ত্রী

 ১৬,৫০০ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ ২৩ ডিসেম্বর: মুখ্যমন্ত্রী



১৬,৫০০ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ ২৩ ডিসেম্বর প্রকাশ করা হবে। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবে পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা প‍র্ষদ। এমনটাই জানালেন রাজ্যের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি জানান এ কথা।

তিনি বলেন,ইন্টারভিউ হবে১০-১৭ জানুয়ারী পর্যন্ত। তারপর যত দ্রুত সম্ভব নিয়োগ প্যানেল তৈরি হয়ে যাবে। এছাড়া তৃতীয় টেট পরীক্ষা ৩১ জানুয়ারী হবে বলে জানান তিনি।

Monday, December 21, 2020

শিক্ষকদের দাবি মানা হবে ২০২১ ভোটের পর:পার্থ

 শিক্ষকদের দাবি মানা হবে ২০২১ ভোটের পর:পার্থ



২০২১ এর ভোটের পর শিক্ষকদের দাবি দাওয়া মানা হবে। এমন‌ই মন্তব্য করলেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়।তবে তার এই আশ্বাসকে মানতে নারাজ শিক্ষক মহল।


এই ঘোষণা শুনে গ্র‍্যাজুয়েট শিক্ষকেরা তীব্র প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছেন। সংগঠনের রাজ্য সম্পাদক সুরেন ভট্টাচার্য বলেন,” শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে একাধিকবার দেখা করে আমরা আমাদের ন্যায্য দাবীপত্র পেশ করেছি। প্রতি বারই উনি আশ্বাস দিয়েছেন। ওনার আশ্বাসে বিশ্বাস রেখেছি।কিন্তু হাইকোর্ট এর রায় আমাদের পক্ষে থাকা সত্ত্বেও উনি যেভাবে বিষয়টিকে “বিবেচনা করা হবে” বলে বলেছেন এবং জের টেনেছেন ২০২১ এর বিধানসভা ভোটের পর।


শিক্ষকদের দাবি বিবেচনা করা হবে ‘২১ নির্বাচনের পর! শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের পর শিক্ষকগন জানিয়েছেন, ধর্না বিক্ষোভ অবস্থান এরপরে অনশণে পরিনত হবে, এবং তার দায় সম্পুর্নভাবে রাজ্য সরকারের।” 

Sunday, December 20, 2020

তৃণমূলের ভাঙনে কি হাওয়া পাবে সিপিএম??

 তৃণমূলের ভাঙনে কি হাওয়া পাবে সিপিএম??



তৃণমূল কংগ্রেস এর দলে ভাঙন ধরছে।দলের একাধীক নেতাকর্মী যোগ দিচ্ছে বিজেপিতে।এখন প্রশ্ন হলো সাধারণ সমর্থকরা কি ভাবছেন। যে সব সাধারণ মানুষ দল মত নির্বিশেষে শুধু মাত্র নেতাকে পছন্দ করে তৃণমূলকে ভোট দিত অথবা এলাকার উন্নয়নের সার্থে সিপিএম থেকে তৃণমূলে গা ভাসিয়েছিলেন তারা কি এখন সেই তৃণমূল থেকে বিজেপিতে যাওয়া নেতাকে ভোট দেবেন? বিজেপির হাত শক্ত করবেন নাকি অন্য কিছু? রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ দের মতে নেতার প্রতি আসক্ত হয়ে অথবা এলাকার উন্নয়নের সার্থে যারা এত দিন তৃণমূল করতেন তাদের অধিকাংশ মানুষ বিজেপিতে যাবেন না।বরং তারা আবার সিপিএমে ফিরে যাবে। এখানে বলে রাখা ভালো , ২০১০ এর বিধান সভা ভোটের পর, লাল সন্ত্রাস উপদ্রুত এলাকার বহু সিপিএম নেতাকর্মী নিজেদের গা বাঁচানোর জন্য তৃণমূলে নাম লিখিয়েছিল।তারাও এবার সিপিএমে ফিরে যাবে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। এর ফলে আগামী বিধান সভা ভোটে বেশ কিছুটা অক্সিজেন পাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

আবার‌ও গৌরবময় সাফল্য স‌ঈফের। এবার সাফল্য সর্বভারতীর পরীক্ষায়।

 আবার‌ও গৌরবময় সাফল্য স‌ঈফের। এবার সাফল্য সর্বভারতীর পরীক্ষায়। এ যেন এক অনন‍্য নজির। একের পর এক সাফল‍্য।সেটা আবার নজর কাড়া সাফল‍্য সর্বভারতী...