Friday, April 17, 2020

অনলাইনে হতে পারে কলেজ ও বিশ্ববিদ‍্যালয় পড়ুয়াদের ক্লাস

অনলাইনে হতে পারে কলেজ ও বিশ্ববিদ‍্যালয় পড়ুয়াদের ক্লাস

    
রাজ‍্যে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ‍্যা। দেশজুড়ে করোনা কবলিত এলাকার একটি তালিকা তৈরি করেছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। এই অবস্থায় কলেজ ও বিশ্ববিদ‍্যালয় পড়ুয়াদের সেমিষ্টার নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা। এনিয়ে এখনো কোনো স্বচ্ছ বার্তা পাওয়া যায়নি।
এই দিকে UGC (ইউজিসি) তরফে এক নোটিশ জারি করা হয়েছে সেখানে অনলাইনে কিভাবে পরুয়াদের কে সাহায্য করা যায় সেই নিয়ে পরামর্শ দেওয়ার জন্য জানানো হয়েছে।

Thursday, April 16, 2020

করোনা র‍্যাপিড টেষ্টের দিকে ঝুঁকছে রাজ‍্য

করোনা র‍্যাপিড টেষ্টের দিকে ঝুঁকছে রাজ‍্য


           রাজ‍্যে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ‍্যা। দেশজুড়ে করোনা কবলিত এলাকার একটি তালিকা তৈরি করেছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। সেই তালিকায় জায়গা পেয়েছে এরাজ্যের ১১টি জেলা। কেন্দ্রের তালিকা অনুযায়ী, বাংলার ৪টি জেলা সেগুলি হল কলকাতা, হাওড়া, পূর্ব মেদিনীপুর ও উঃ ২৪ পরগনা হটস্পট তালিকাভুক্ত এবং ৭টি জেলা (সেই জেলাগুলি হল জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং, কালিম্পং, হুগলি, নদিয়া, পশ্চিম বর্ধমান ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা) নন-হটস্পট তালিকা ভুক্ত। এই পরিস্থিতিতে আগের অবস্থান থেকে বেশ কিছুটা সরে গিয়ে করোনা র‍্যাপিড টেষ্টের দিকে ঝুঁকছে রাজ‍্য।       

        স্বাস্থ্য দফতরের নির্দেশিকায় জানানো হয়, কোনও কোভিড আক্রান্তের সরাসরি সংস্পর্শে আসা ব্যক্তির শরীরে উপসর্গ থাক বা না থাক, তাঁর লালারসের নমুনা পরীক্ষা করতে হবে।  সেই সঙ্গে ক্লাস্টার বা স্পর্শকাতর এলাকাতেও লালারসের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করতে বলা হয়েছে। গত ১৩ এপ্রিল স্বাস্থ্য দফতরের নির্দেশিকায়, কোভিড আক্রান্তের সরাসরি সংস্পর্শে থাকা ব্যক্তিদের মধ্যে শুধুমাত্র যাঁদের উপসর্গ দেখা যাবে তাঁদের লালারসের পরীক্ষা করতে বলা হয়েছিল। কিন্তু এ দিনের নির্দেশিকায় উপসর্গহীন ব্যাক্তিদেরও পরীক্ষা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।


করোনা র‍্যাপিড টেষ্টের দিকে ঝুঁকছে রাজ‍্য

লকডাউন সফলে প্রয়োজনে সেনা চাই: রাজ‍্যপাল

লকডাউন সফলে প্রয়োজনে সেনা চাই: রাজ‍্যপাল


রাজ‍্যে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ‍্যা। রাস্তাঘাট, হাটে- বাজারে ঠিকমত মানা হচ্ছে না সামাজিক দুরত্ব। এছাড়া প্রশাসনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে যাতে কোনোরকম ধর্মীয় সমাবেশ না হয় , তারজন‍্য প্রয়োজনে আধা সেনাকে কাজে লাগানোর আর্জি জানান রাজ‍্যের রাজ‍্যপাল জগদীশ ধনকর। তিনি ট‍্যুইট করে একথা উল্লেখ করেন। তিনি ট‍্যুইটে বলেন, করোনা কবলিত এলাকায় লকডাউনের নিয়ম কানুন ১০০%  অক্ষরে অক্ষরে মানতে হবে। পুলিশ প্রশাশন এবং মমতার আধীকারিকদের লকডাউন ১০০% সফল ক‍রতে এবং ধর্মীয় সমাবেশ বন্ধ করতে তৎপর হতে হবে। এসব কিছু কড়া হাতে নিয়ন্ত্রনের জন‍্য আধা সেনাদের ব‍্যবহার করার কথাও উল্লেখ করেন।

ভাত নয়, হতে পারে নুনের আকাল

   

ভাত নয়, হতে পারে নুনের আকাল


ভাত নয়, হতে পারে নুনের আকাল


ভাতের অভাবের কথা আমরা সবাই শুনে থাকি। তাই বলে নুনের অভাবের কথা আমরা কখনো শুনি না। এবার সেটাও হতে পারে।
           করোনার থাবা নুন উৎপাদনে। দীর্ঘ লকডাউনের জন‍্য নুন কারখানা গুলো প্রায় বন্ধ। সারা বছর দেশ জুড়ে যে পরিমাণ নুন প্রয়োজন হয় তার অধিকাংশ তৈরি হয় এই গ্রীষ্মকালে। এই সময় সূর্যের প্রখর তাপকে কাজে লাগিয়ে সমুদ্রের নোনা জল থেকে নুন তৈরি করা হয়। এই মরশুম শেষে বৃষ্টি নামলেই উৎপাদন বন্ধ হয়ে য়ায়। কিন্তু এবছর করোনার জেরে চলছে দীর্ঘ লকডাউন। সরকারি নির্দেশিকা অনুযায়ী নুন কারখানা ও অনেক জায়গায় বন্ধ। শ্রমিকরাও কাজ করতে পারছে না। তাই ব‍্যহত হচ্ছে নুন উৎপাদনের প্রক্রিয়া। ফলে আগামী দিনে ভাতের মত নুনের আকাল ও দেখা দিতে পারে।

       গত ২৮ মার্চ ইন্ডিয়ান সল্ট অ্যাসোশিয়েসানের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী-সহ পাঁচ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। সেখানেই সংস্থার তরফে এমন আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। সল্ট অ্যাসোশিয়েসান কর্তৃপক্ষ প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছেন-দেশে নুন উৎপাদনের মরশুম মার্চ থেকে জুন। বর্ষা নেমে গেলে নুন উৎপাদন আর সম্ভব নয়। লকডাউনের জেরে ইতিমধ্যেই মার্চ মাস নষ্ট হয়ে গিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে কাজ শুরু না করতে পারলে আকাল তৈরি হতে পারে অনুমান সল্ট অ্যাসোশিয়েশানের।


এই পরিস্থিতিতে সরকারের কাছে সংস্থার আবেদন, যাতে কড়া নজরদারি বজায় রেখেও অন্তত ৭৫ শতাংশ কাজ চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। অন্যথায় আগামী এক বছর ভারতবাসীর পাতে নুনটুকুও জুটবে না।



করোনায় হটস্পট চিহ্নিত রাজ‍্যের চার জেলা


          দেশজুড়ে করোনা কবলিত এলাকার একটি তালিকা তৈরি করেছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। সেই তালিকায় জায়গা পেয়েছে এরাজ্যের ১১টি জেলা। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক দেশের জেলাগুলিকে ৩টি ভাগে ভাগ করেছে। একটি হটস্পট তালিকাভুক্ত, একটি হটস্পট তালিকায় থাকা ক্লাস্টারযুক্ত এবং নন-হটস্পট তালিকাভুক্ত জেলা।
 মন্ত্রকের নির্দেশিকা অনুযায়ী, এই তিনটি তালিকা ভুক্ত হটস্পট জেলাগুলিতে ৩রা মে পর্যন্ত লকডাউন কার্যকর করা হবে। বাকি গ্রিন জোনে থাকা এলাকাগুলিতে ২০ এপ্রিল থেকে লকডাউন শিথিল করা হবে। কেন্দ্রের তালিকা অনুযায়ী, বাংলার ৪টি জেলা সেগুলি হল কলকাতা, হাওড়া, পূর্ব মেদিনীপুর ও উঃ ২৪ পরগনা হটস্পট তালিকাভুক্ত এবং ৭টি জেলা (সেই জেলাগুলি হল জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং, কালিম্পং, হুগলি, নদিয়া, পশ্চিম বর্ধমান ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা) নন-হটস্পট তালিকা ভুক্ত।

ক্লাস্টারযুক্ত হটস্পট তালিকায় বাংলার কোনও জেলা নেই। এছাড়া দেশে মোট ১২৩টি জেলা করোনা সংক্রামিত তালিকাভুক্ত। ৪৭টি জেলা ক্লাস্টারযুক্ত হটস্পট তালিকাভুক্ত রয়েছে। এই নন-হটস্পট জেলাগুলিতে সংক্রমণের সংখ্যা অনেকটাই কম। কয়েকদিনে এই সমস্ত জেলায় নতুন করে কোনও সংক্রমণের খবর পাওয়া যায়নি।

Wednesday, April 15, 2020


করোনার জেরে বাতিল একাদশ শ্রেণীর পরীক্ষা

দ্বাদশের বাকী পরীক্ষা হবে জুনে


করোনার জেরে ইতি পূর্বে প্রাথমিক স্তরে প্রথম পর্যায়ের সব পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। সেই একই রীতি মেনে একাদশ শ্রেণীর পরীক্ষা বাতিল করল রাজ‍্য সরকার। সেই সঙ্গে মুখ‍্যমন্ত্রী উল্লেখ করেন, এ বছর একাদশের কাউকে প‍রীক্ষা দিতে হবে না। তার মানে এই ক্লাসে সবাই পাশ। তারা দ্বাদশ শ্রেণী পড়াশুনার প্রস্তুতী শুরু করে দিতে পারবে। আর দ্বাদশ শ্রেণীর যে তিনটি পরীক্ষা এখনো বাকী আছে সেটা জুন মাসে নেওয়া হবে।

করোনার কেরামতিতে পর্যুদস্ত পাকিস্তান ভারতের কাছে চাইল হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন



         সকল দম্ভ, অহংকার এবং লজ্জা বিসর্জন দিয়ে সন্ত্রাসবাদের আতুর ঘর হিসেবে পরিচিত পাকিস্তান আজ ভারতের শরনাপন্ন। নোভেল করোনাভাইরাস সংক্রমণে পর্যুদস্ত পাকিস্তান ভারতের কাছে চাইল হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন । পাকিস্তান জুড়ে দ্রুত ছড়াচ্ছে এই মারণ ভাইরাস। ইতিমধ্যে সেদেশে করোনাভাইরাসে সংক্রমণ ৬০০০ ছাড়িয়েছে, মৃত্যু হয়েছে ১০০-র বেশি।তাই মূলত ম্যালেরিয়ায় কার্যকরী ওষুধ দিয়ে কোভিড ১৯ কে ঠেকানোর চেষ্টা করছে গোটা দুনিয়া। তা পাওয়ার ব্যাপারে ভারতের সাহায্য চেয়েছে ইমরান খানের দেশ। সারা বিশ্বে ভারতেই সবচেয়ে বেশি তৈরি হওয়া এই ওষুধে করোনাভাইরাসের লক্ষণ মোকাবিলায় কাজ দিচ্ছে বলে শোনা যাচ্ছে। ইতিমধ্যে আমেরিকা, ব্রাজিল সহ পৃথিবীর একাধিক দেশকে ভারত করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সাহায্য করতে হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন পাঠিয়েছে। পাকিস্তানই সর্বশেষ দেশ যারা একপ্রকার নিরুপায় হয়ে ভারতের কাছে তা চেয়ে হাত পাতল। এমন ই বলছে ওয়াকিবহাল মহল।বলা হয়, অতিসক্রিয় ইমিউন সিস্টেমকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করতে পারে হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন। ১৯৪০ থেকেই ম্যালেরিয়ার চিকিত্সায় এর ব্যবহার চলছে। রিউমটয়েড আর্থারাইটিস, লিউপাসের ক্ষেত্রেও এটি দেওয়া হয় রোগীকে। নেপাল, ভুটান, বাংলাদেশ-যেহেতু এই প্রতিবেশী সার্কভুক্ত দেশ ওষুধপত্রের ব্যাপারে পুরোপুরি তার ওপর নির্ভরশীল, তাই তাদের হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন ও অন্যান্য ওষুধপত্র পাঠানো হবে বলে দিনকয়েক আগে জানিয়েছিল ভারত। এখন পাকিস্তানের আর্জিতে নয়াদিল্লি সায় দেবে কিনা, সেদিকেই নজর গোটা ভারতবাসীর।

আবার‌ও গৌরবময় সাফল্য স‌ঈফের। এবার সাফল্য সর্বভারতীর পরীক্ষায়।

 আবার‌ও গৌরবময় সাফল্য স‌ঈফের। এবার সাফল্য সর্বভারতীর পরীক্ষায়। এ যেন এক অনন‍্য নজির। একের পর এক সাফল‍্য।সেটা আবার নজর কাড়া সাফল‍্য সর্বভারতী...